NOT KNOWN FACTUAL STATEMENTS ABOUT ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ

Not known Factual Statements About ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ

Not known Factual Statements About ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ

Blog Article

Get in touch with@creativitygardening.com Creativeness Gardening gives suggestions to gardeners of India. Cultivating a wonderful backyard is a course of action that needs standard upkeep and loads of free time.

৬. ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ত্বক , দাঁত ও চুল ভালো রাখতে সাহায্য করে।

১. এই ফল ক্যারোটিন সমৃদ্ধ থাকায় চোখ ভালো রাখে।

ন্যাস্টারশিয়াম ফুল গাছের যত্ন এবং বীজ থেকে চারা তৈরীর প্রদ্ধতি

মিরসরাইয়ে ৬ হাজার ২১০ হেক্টর জমিতে ডাল চাষ

পুষ্টিগুণ হিসেবে ড্রাগন ফলে রয়েছে ক্যালরি, প্রোটিন, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার সহ ইত্যাদি উপাদান। এছাড়াও পুষ্টিগুণের মধ্যে খনিজ পদার্থ হিসেবে রয়েছে আয়রণ, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, ফসফরাস ও পটাসিয়াম ইত্যাদি খনিজ পদার্থ। ড্রাগন ফলে আছে ওমেগা-৩ এবং ওমেগা -৯। যা হার্টের জন্য বেশ উপকারক।

জাত : ড্রাগন ফল আছে দুই রকমের­ টক স্বাদের ও মিষ্টি স্বাদের। মিষ্টি স্বাদের ফলবিশিষ্ট ড্রাগন ফলের আবার তিনটি প্রজাতি রয়েছে : লাল ড্রাগন ফল বা পিটাইয়া। এ প্রজাতির গাছের ফলের খোসার রঙ লাল, শাঁস সাদা। এ প্রজাতির ফলই বেশি দেখা যায়। কোস্টারিকা ড্রাগন ফল। এ ফলের খোসা ও শাঁসের রঙ লাল। হলুদ ড্রাগন ফল। এ ফলের খোসা হলুদ রঙের ও শাঁসের রঙ সাদা।

ড্রাগন সাধারণত গাছের কাটিং লাগানো হয়। টবে ড্রাগন ফলের কাটিং লাগানোর জন্য ২০ ইঞ্চির ড্রাম বা টব সংগ্রহ করতে হবে। যাতে ভালোভাবে শিকড় ছড়াতে পারবে আর তাতে ফলনও অনেক ভালো হবে। টবে বা ড্রামে যাতে পানি না জমে সেজন্য ড্রামের তলায় ৪-৫ টি ছোট ছিদ্র করে নিতে হবে এবং ছিদ্রগুলো ইটের ছোট ছোট টুকরা দিয়ে বন্ধ করে দিতে হবে।

ইনোভেশন কর্নার বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা

এরপর আর মাটি কিছুটা আলগা করে দিয়ে পুনরায় ৪-৫ দিনে এক‌ইভাবে রেখে দিতে হবে। টবের মাটি ঝুরঝুরে করে ড্রামে ভরতে হবে। টবের মাটি ঝুরঝুরে হয়ে গেলে ড্রাগনের কাটিং এর চারা টবে ৮-১০ সেমি গভীর করে রোপণ করতে হবে। গাছের গোড়ায় মাটি কিছুটা উঁচু করে হাত দিয়ে চেপে চেপে দিতে হবে। যাতে গাছের গোড়া দিয়ে বেশি পানি না ঢুকতে পারে।

এই প্রজাতির গাছগুলি গুল্ম প্রকৃতির ঝোঁপের ন্যায় শক্ত, কম রক্ষণাবেক্ষণের গোলাপ।

এম এ রহিম গবেষণার উদ্দেশ্যে ড্রাগন ফলের কয়েকটি জাত নিয়ে আসেন থাইল্যান্ড থেকে। সেসব গাছ দিব্যি ফল দিচ্ছে। এই সফলতার ওপর ভিত্তি করে সেন্টার থেকে এখন দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ড্রাগন ফলের চাষ সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

সেচ : ড্রাগন ফলের গাছে তেমন সেচ লাগে না। তবে শুষ্ক মৌসুমে মাটি শুকিয়ে গেলে অবশ্যই সেচ দিতে হবে। দুই সারির মাঝে পানি বেরিয়ে যাওয়ার জন্য অবশ্যই নালা রাখতে হবে। এসব নালার মুখ আটকে মাঝে মধ্যে পানি ভরে রেখে দিলে click here সেখান থেকে গাছের শিকড় পানি পায়। তবে লক্ষ রাখতে হবে, এ গাছ অতিরিক্ত পানি সহ্য করতে পারে না। তাই জমিতে যেন পানি জমে না থাকে।

গ. ভিটে মাটি (যা নার্সারিতে পাওয়া যায়)    - ২৫%

Report this page